ক্যামেরার যত্নআত্তি
ক্যামেরা কেনার আগে দেখতে হবে কোন ব্র্যান্ডের ক্যামেরা কিনছেন। সেই ব্র্যান্ডের ক্যামেরার জন্য বাংলাদেশে পরিবেশক কে, পরিবেশকের নিজস্ব সার্ভিস সেন্টার আছে কি না এবং সেই সার্ভিসিং সেন্টারে দক্ষ জনবল আছে কি না, সেটা জেনে ক্যামেরা কেনা ভালো।
ক্যামেরায় কী কী সুযোগ-সুবিধা আছে, ক্যামেরার গুণগত মান দেখে নেওয়া উচিত। আপনার চাহিদা অনুযায়ী ক্যামেরা কিনছেন কি না, সেটা ঠিক করুন।
বাংলাদেশ যেহেতু জল-কাদা, ধুলা-বালিতে পরিপূর্ণ, তাই এসব থেকে ক্যামেরা দূরে রাখার চেষ্টা করুন।
ক্যামেরা কেনার সময় ব্যাগ বা ক্যামেরা রাখার খাপ কিনে নিন, ক্যামেরা বহন করার জন্য।
পানি ও তরলজাতীয় পদার্থ ক্যামেরার বড় শক্র। বিশেষ করে সমুদ্রের নোনা পানি।
সমুদ্রের পানি থেকে ক্যামেরা সুরক্ষিত করে, তবেই সমুদ্রসৈকতে আনন্দ করুন। কেননা সমুদ্রের পানিতে ক্যামেরা পড়ে গেলে সেটি আর কোনো দিন ঠিক হয় না।
ক্যামেরা ব্যবহার করার সময় রিস্ট বেল্ট হাতে বা কাঁধের সাঙ্গে আটকে রাখুন। এতে ক্যামেরা পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা অনেক কম থাকে।
প্রয়োজন হলে পানি নিরোধক (ওয়াটার প্রুফ) খাপ ব্যবহার করতে পারেন। বাজারে এখন অনেক ওয়াটার প্রুফ ক্যামেরাও পাওয়া যায়। এ ক্যামেরা ব্যবহার করার সময় পানিতে পড়ে গেলেও নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা নেই বললেই চলে।
ঘন কুয়াশার মধ্যে ক্যামেরা ব্যবহার না করা ভালো। এতে কুয়াশার জলকণা ঢুকে ক্যামেরা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
শীত বা বর্ষার সময় শুষ্ক স্থানে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় ক্যামেরা রাখুন।
ক্যামেরা ভালো রাখার জন্য সিলিকন বা সিলিকা জেল ব্যবহার করতে পারেন। সিলিকন জেল ব্যবহার করার ক্ষেত্রে কিছুটা সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। অনেক সময় সিলিকন জেল ক্যামেরার মধ্যে প্রবেশ করলে ক্ষতি হতে পারে।
ক্যামেরা ব্যবহার করার পর ব্যাটারি খুলে রাখা উচিত। ব্যাটারি খুলে ক্যাপসহ ব্যাটারি সংরক্ষণ করে রাখুন।
ভ্রমণের সময় ক্যামেরার ব্যাটারি খুলে রাখাই ভালো। ক্যামেরায় ব্যাটারি লাগানো থাকলে যেকোনো সময় ক্যামেরা চালু হয়ে যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে ক্যামেরা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে।
লক্ষ রাখা উচিত, ব্যাটারি চার্জ করার সময় পূর্ণ চার্জ (ফুল) হয়েছে কি না।
ক্যামেরা একটি সংবেদনশীল যন্ত্র। তাই ক্যামেরা এক হাতে ব্যবহার করা উচিত। অন্যথায় ছবি তোলার সময় ক্যামেরায় অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ক্যামেরায় সমস্যা দেখা দিলে নিজে ঠিক করার চেষ্টা না করে ভালো সার্ভিসিং সেন্টারে নিয়ে যাওয়া উচিত।
মেমোরি কার্ড ব্যবহার করার সময় বিশেষ সতর্ক থাকা উচিত।
কোথাও বেড়াতে গেলে সঙ্গে একাধিক বা বেশি ধারণক্ষমতার মেমোরি কার্ড রাখা উচিত।
ক্যামেরার ছবি যত দ্রুত সম্ভব কম্পিউটার বা অন্য কোনো স্থানে কপি করে সংরক্ষণ করে রাখা উচিত।
বর্তমানে বাজারে কমবেশিসব স্টিল ক্যামেরায় ভিডিওচিত্র ধারণের সুবিধা আছে। স্টিল ক্যামেরায় একটাকা বেশি সময়ের ভিডিও ধারণ করা উচিত নয়।
স্টিল ক্যামেরায় একনাগাড়ে সবোর্চ্চ পাঁচ থেকে দশ মিনিট রেকর্ড করা ভালো। এর চেয়ে বেশি রেকর্ড করলে ক্যামেরার ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। ভিডিও রেকর্ড করলে দ্রুত চার্জ ফুরিয়ে যায় এবং ব্যাটারির স্থায়িত্ব অনেক কমে যায়।
ব্যবহারকারী লক্ষ রাখবেন, ক্যামেরার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ব্যাটারি, চার্জার, মেমোরি কার্ড এবং অন্যান্য যন্ত্রাংশের কোনো বিক্রয়োত্তর সেবা দেয় না।
ক্যামেরা কেনার আগে দেখতে হবে কোন ব্র্যান্ডের ক্যামেরা কিনছেন। সেই ব্র্যান্ডের ক্যামেরার জন্য বাংলাদেশে পরিবেশক কে, পরিবেশকের নিজস্ব সার্ভিস সেন্টার আছে কি না এবং সেই সার্ভিসিং সেন্টারে দক্ষ জনবল আছে কি না, সেটা জেনে ক্যামেরা কেনা ভালো।
ক্যামেরায় কী কী সুযোগ-সুবিধা আছে, ক্যামেরার গুণগত মান দেখে নেওয়া উচিত। আপনার চাহিদা অনুযায়ী ক্যামেরা কিনছেন কি না, সেটা ঠিক করুন।
বাংলাদেশ যেহেতু জল-কাদা, ধুলা-বালিতে পরিপূর্ণ, তাই এসব থেকে ক্যামেরা দূরে রাখার চেষ্টা করুন।
ক্যামেরা কেনার সময় ব্যাগ বা ক্যামেরা রাখার খাপ কিনে নিন, ক্যামেরা বহন করার জন্য।
পানি ও তরলজাতীয় পদার্থ ক্যামেরার বড় শক্র। বিশেষ করে সমুদ্রের নোনা পানি।
সমুদ্রের পানি থেকে ক্যামেরা সুরক্ষিত করে, তবেই সমুদ্রসৈকতে আনন্দ করুন। কেননা সমুদ্রের পানিতে ক্যামেরা পড়ে গেলে সেটি আর কোনো দিন ঠিক হয় না।
ক্যামেরা ব্যবহার করার সময় রিস্ট বেল্ট হাতে বা কাঁধের সাঙ্গে আটকে রাখুন। এতে ক্যামেরা পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা অনেক কম থাকে।
প্রয়োজন হলে পানি নিরোধক (ওয়াটার প্রুফ) খাপ ব্যবহার করতে পারেন। বাজারে এখন অনেক ওয়াটার প্রুফ ক্যামেরাও পাওয়া যায়। এ ক্যামেরা ব্যবহার করার সময় পানিতে পড়ে গেলেও নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা নেই বললেই চলে।
ঘন কুয়াশার মধ্যে ক্যামেরা ব্যবহার না করা ভালো। এতে কুয়াশার জলকণা ঢুকে ক্যামেরা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
শীত বা বর্ষার সময় শুষ্ক স্থানে নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় ক্যামেরা রাখুন।
ক্যামেরা ভালো রাখার জন্য সিলিকন বা সিলিকা জেল ব্যবহার করতে পারেন। সিলিকন জেল ব্যবহার করার ক্ষেত্রে কিছুটা সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। অনেক সময় সিলিকন জেল ক্যামেরার মধ্যে প্রবেশ করলে ক্ষতি হতে পারে।
ক্যামেরা ব্যবহার করার পর ব্যাটারি খুলে রাখা উচিত। ব্যাটারি খুলে ক্যাপসহ ব্যাটারি সংরক্ষণ করে রাখুন।
ভ্রমণের সময় ক্যামেরার ব্যাটারি খুলে রাখাই ভালো। ক্যামেরায় ব্যাটারি লাগানো থাকলে যেকোনো সময় ক্যামেরা চালু হয়ে যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে ক্যামেরা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে।
লক্ষ রাখা উচিত, ব্যাটারি চার্জ করার সময় পূর্ণ চার্জ (ফুল) হয়েছে কি না।
ক্যামেরা একটি সংবেদনশীল যন্ত্র। তাই ক্যামেরা এক হাতে ব্যবহার করা উচিত। অন্যথায় ছবি তোলার সময় ক্যামেরায় অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
ক্যামেরায় সমস্যা দেখা দিলে নিজে ঠিক করার চেষ্টা না করে ভালো সার্ভিসিং সেন্টারে নিয়ে যাওয়া উচিত।
মেমোরি কার্ড ব্যবহার করার সময় বিশেষ সতর্ক থাকা উচিত।
কোথাও বেড়াতে গেলে সঙ্গে একাধিক বা বেশি ধারণক্ষমতার মেমোরি কার্ড রাখা উচিত।
ক্যামেরার ছবি যত দ্রুত সম্ভব কম্পিউটার বা অন্য কোনো স্থানে কপি করে সংরক্ষণ করে রাখা উচিত।
বর্তমানে বাজারে কমবেশিসব স্টিল ক্যামেরায় ভিডিওচিত্র ধারণের সুবিধা আছে। স্টিল ক্যামেরায় একটাকা বেশি সময়ের ভিডিও ধারণ করা উচিত নয়।
স্টিল ক্যামেরায় একনাগাড়ে সবোর্চ্চ পাঁচ থেকে দশ মিনিট রেকর্ড করা ভালো। এর চেয়ে বেশি রেকর্ড করলে ক্যামেরার ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। ভিডিও রেকর্ড করলে দ্রুত চার্জ ফুরিয়ে যায় এবং ব্যাটারির স্থায়িত্ব অনেক কমে যায়।
ব্যবহারকারী লক্ষ রাখবেন, ক্যামেরার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ব্যাটারি, চার্জার, মেমোরি কার্ড এবং অন্যান্য যন্ত্রাংশের কোনো বিক্রয়োত্তর সেবা দেয় না।
0 comments:
Post a Comment