বাংলাদেশী প্রকৌশলী মোঃ তাহের উজ জামান তপু উদ্ভাবন করেছেন ডিজিটাল মাল্টি ফাংশনাল বিলবোর্ড ডিসপ্লে। এই ডিসপ্লের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটি চালাতে বিদ্যুৎ খরচ হবে অত্যন্ত কম। একটি ৪ ফুটের ডিসপ্লে চালাতে বিদ্যুৎ লাগবে মাত্র ২৫ ওয়াট। এ ছাড়া এটি ব্যাটারি দিয়েও চালানো যাবে। একটি ১২ ভোল্ট ৭ এম্পিয়ার ব্যাটারি দিয়ে প্রায় ৬ ঘন্টা চালানো যাবে। তপু জানিয়েছেন এই ডিজিটাল বিলবোর্ড প্রযুক্তি উন্নত বিশ্বে পুরানো হলেও বাংলাদেশে তা দুর্লভ। সচরাচর দেশে যেই বিলবোর্ড ডিসপ্লে দেখা যায় সেগুলি চীন থেকে রেডি মেড আমদানী করা হয়। ফলে গ্রাহকরা তাদের পছন্দের সাইজ অনুযায়ী নিতে পারেন না। কিন্তু তপুর উদ্ভাবিত এই এলইডি ডিসপ্লে যে কোন সাইজেরই তৈরি করা সম্ভব।
তপু এই ডিসপ্লেতে নতুন কিছু ফাংশন সংযোজন করেছেন। তা বাংলা, ইংলিশ, আরবি যে কোন ফন্ট দিয়েই লিখা যাবে। ডিসপ্লের লেখা যে কোন কালারের করা যাবে। এর মধ্যে রিয়াল টাইম ক্লক সংযুক্ত করা হয়েছে। ডিসপ্লে বন্ধ থাকলেও তা সঠিক সময় দিবে। সময় কম বেশি হবে না।এ ছাড়া বাজারে প্রচলিত ডিসপ্লেতে ফন্ট পরিবর্তন করা যায় না। কিন্তু তপুর এই ডিজিটাল এলইডি বিলবোর্ড ডিসপ্লেতে যে কোন ফন্ট দিয়ে লিখা যাবে। ব্যবহারকারী কোন টেকনিশিয়ানের সাহায্য ছাড়াই ইউএসবি পোর্টের মাধ্যমে ইচ্ছেমত যে কোন লেখা ইনপুট দিতে পারবে। বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের পাশাপাশি এই ডিসপ্লে স্থাপন খরচও অনেক কম।
মোঃ তাহের উজ জামান তপুর জন্ম ঢাকা জেলায়। সম্প্রতি তিনি ইলেকট্রিক এন্ড ইলেকট্রনিক্স এ বি.এস.সি করেছেন ইউনিভার্সিটি অফ এশিয়া প্যসিফিক থেকে। এই টিউনারকে তিনি জানান আমার স্বপ্ন একদিন বাংলাদেশকে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে ইলেকট্রনিক্সে অন্যতম পরাশক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা এবং রোবটিক বিপ্লবের সূচনা করা। বর্তমানে তিনি শ্রবণ প্রতিবন্ধীদের জন্য ভয়েস শুনেই ডিসপ্লেতে লিখে দিতে পারবে এমন মেশিন, শারীরিক পঙ্গুদের জন্য Electric Wheel Chair,Electric Car সহ আরও অনেক প্রজেক্ট নিয়ে গবেষণা করছেন। তপু বলেন কেউ পৃষ্ঠপোষকতা করলে আমার গবেষণাধীন প্রজেক্টগুলি খুব দ্রুত সম্পন্ন করতে পারব।
এক প্রশ্নের জবাবে তপু জানিয়েছেন শুধু ডিজিটাল ডিসপ্লেই নয় তিনি আরও অনেক ধরনের ইলকট্রনিক্স ডিভাইস আবিষ্কার করেছেন। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ডিজিটাল সোলার চার্জ কন্ট্রোলার, বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রামএবল রোবট, কোয়াদ কপ্টার, ব্লুটুথ কন্ট্রোলড লোড, রোবটিক আর্ম, ১২ ওয়াটের পরিবেশ বান্ধব এসি ইত্যাদি। এর মধ্যে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের রোবট প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেছেন।
তপু এই ডিসপ্লেতে নতুন কিছু ফাংশন সংযোজন করেছেন। তা বাংলা, ইংলিশ, আরবি যে কোন ফন্ট দিয়েই লিখা যাবে। ডিসপ্লের লেখা যে কোন কালারের করা যাবে। এর মধ্যে রিয়াল টাইম ক্লক সংযুক্ত করা হয়েছে। ডিসপ্লে বন্ধ থাকলেও তা সঠিক সময় দিবে। সময় কম বেশি হবে না।এ ছাড়া বাজারে প্রচলিত ডিসপ্লেতে ফন্ট পরিবর্তন করা যায় না। কিন্তু তপুর এই ডিজিটাল এলইডি বিলবোর্ড ডিসপ্লেতে যে কোন ফন্ট দিয়ে লিখা যাবে। ব্যবহারকারী কোন টেকনিশিয়ানের সাহায্য ছাড়াই ইউএসবি পোর্টের মাধ্যমে ইচ্ছেমত যে কোন লেখা ইনপুট দিতে পারবে। বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের পাশাপাশি এই ডিসপ্লে স্থাপন খরচও অনেক কম।
মোঃ তাহের উজ জামান তপুর জন্ম ঢাকা জেলায়। সম্প্রতি তিনি ইলেকট্রিক এন্ড ইলেকট্রনিক্স এ বি.এস.সি করেছেন ইউনিভার্সিটি অফ এশিয়া প্যসিফিক থেকে। এই টিউনারকে তিনি জানান আমার স্বপ্ন একদিন বাংলাদেশকে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে ইলেকট্রনিক্সে অন্যতম পরাশক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা এবং রোবটিক বিপ্লবের সূচনা করা। বর্তমানে তিনি শ্রবণ প্রতিবন্ধীদের জন্য ভয়েস শুনেই ডিসপ্লেতে লিখে দিতে পারবে এমন মেশিন, শারীরিক পঙ্গুদের জন্য Electric Wheel Chair,Electric Car সহ আরও অনেক প্রজেক্ট নিয়ে গবেষণা করছেন। তপু বলেন কেউ পৃষ্ঠপোষকতা করলে আমার গবেষণাধীন প্রজেক্টগুলি খুব দ্রুত সম্পন্ন করতে পারব।
এক প্রশ্নের জবাবে তপু জানিয়েছেন শুধু ডিজিটাল ডিসপ্লেই নয় তিনি আরও অনেক ধরনের ইলকট্রনিক্স ডিভাইস আবিষ্কার করেছেন। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল ডিজিটাল সোলার চার্জ কন্ট্রোলার, বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রামএবল রোবট, কোয়াদ কপ্টার, ব্লুটুথ কন্ট্রোলড লোড, রোবটিক আর্ম, ১২ ওয়াটের পরিবেশ বান্ধব এসি ইত্যাদি। এর মধ্যে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের রোবট প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেছেন।
0 comments:
Post a Comment