টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেটের গতি কম দাম বেশি |
রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক নির্ধারিত গতিতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা দিচ্ছে না। জাতীয় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট নীতিমালা অনুযায়ী, তৃতীয় প্রজন্মের (থ্রিজি) ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার গতি হতে হবে কমপক্ষে এক এমবিপিএস বা এক হাজার কেবিপিএস। অথচ ঘোষণা দিয়েই টেলিটক ৫১২ এমনকি ২৫৬ কেবিপিএস গতিতে গ্রাহকদের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট-সেবা দিয়ে যাচ্ছে।
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
রাষ্ট্রায়ত্ত
মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক নির্ধারিত গতিতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা
দিচ্ছে না। জাতীয় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট নীতিমালা অনুযায়ী, তৃতীয়
প্রজন্মের (থ্রিজি) ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার গতি হতে হবে কমপক্ষে এক
এমবিপিএস বা এক হাজার কেবিপিএস। অথচ ঘোষণা দিয়েই টেলিটক ৫১২ এমনকি ২৫৬
কেবিপিএস গতিতে গ্রাহকদের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট-সেবা দিয়ে যাচ্ছে। খবর দৈনিক প্রথম আলোর।
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
রাষ্ট্রায়ত্ত
মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক নির্ধারিত গতিতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা
দিচ্ছে না। জাতীয় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট নীতিমালা অনুযায়ী, তৃতীয়
প্রজন্মের (থ্রিজি) ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার গতি হতে হবে কমপক্ষে এক
এমবিপিএস বা এক হাজার কেবিপিএস। অথচ ঘোষণা দিয়েই টেলিটক ৫১২ এমনকি ২৫৬
কেবিপিএস গতিতে গ্রাহকদের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট-সেবা দিয়ে যাচ্ছে। খবর দৈনিক প্রথম আলোর।
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
রাষ্ট্রায়ত্ত
মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক নির্ধারিত গতিতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা
দিচ্ছে না। জাতীয় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট নীতিমালা অনুযায়ী, তৃতীয়
প্রজন্মের (থ্রিজি) ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার গতি হতে হবে কমপক্ষে এক
এমবিপিএস বা এক হাজার কেবিপিএস। অথচ ঘোষণা দিয়েই টেলিটক ৫১২ এমনকি ২৫৬
কেবিপিএস গতিতে গ্রাহকদের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট-সেবা দিয়ে যাচ্ছে। খবর দৈনিক প্রথম আলোর।
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
রাষ্ট্রায়ত্ত
মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক নির্ধারিত গতিতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা
দিচ্ছে না। জাতীয় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট নীতিমালা অনুযায়ী, তৃতীয়
প্রজন্মের (থ্রিজি) ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার গতি হতে হবে কমপক্ষে এক
এমবিপিএস বা এক হাজার কেবিপিএস। অথচ ঘোষণা দিয়েই টেলিটক ৫১২ এমনকি ২৫৬
কেবিপিএস গতিতে গ্রাহকদের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট-সেবা দিয়ে যাচ্ছে। খবর দৈনিক প্রথম আলোর।
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
রাষ্ট্রায়ত্ত
মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক নির্ধারিত গতিতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা
দিচ্ছে না। জাতীয় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট নীতিমালা অনুযায়ী, তৃতীয়
প্রজন্মের (থ্রিজি) ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার গতি হতে হবে কমপক্ষে এক
এমবিপিএস বা এক হাজার কেবিপিএস। অথচ ঘোষণা দিয়েই টেলিটক ৫১২ এমনকি ২৫৬
কেবিপিএস গতিতে গ্রাহকদের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট-সেবা দিয়ে যাচ্ছে। খবর দৈনিক প্রথম আলোর।
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
রাষ্ট্রায়ত্ত
মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক নির্ধারিত গতিতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা
দিচ্ছে না। জাতীয় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট নীতিমালা অনুযায়ী, তৃতীয়
প্রজন্মের (থ্রিজি) ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার গতি হতে হবে কমপক্ষে এক
এমবিপিএস বা এক হাজার কেবিপিএস। অথচ ঘোষণা দিয়েই টেলিটক ৫১২ এমনকি ২৫৬
কেবিপিএস গতিতে গ্রাহকদের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট-সেবা দিয়ে যাচ্ছে। খবর দৈনিক প্রথম আলোর। সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
রাষ্ট্রায়ত্ত
মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক নির্ধারিত গতিতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা
দিচ্ছে না। জাতীয় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট নীতিমালা অনুযায়ী, তৃতীয়
প্রজন্মের (থ্রিজি) ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার গতি হতে হবে কমপক্ষে এক
এমবিপিএস বা এক হাজার কেবিপিএস। অথচ ঘোষণা দিয়েই টেলিটক ৫১২ এমনকি ২৫৬
কেবিপিএস গতিতে গ্রাহকদের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট-সেবা দিয়ে যাচ্ছে। খবর দৈনিক প্রথম আলোর।
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
রাষ্ট্রায়ত্ত
মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক নির্ধারিত গতিতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা
দিচ্ছে না। জাতীয় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট নীতিমালা অনুযায়ী, তৃতীয়
প্রজন্মের (থ্রিজি) ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার গতি হতে হবে কমপক্ষে এক
এমবিপিএস বা এক হাজার কেবিপিএস। অথচ ঘোষণা দিয়েই টেলিটক ৫১২ এমনকি ২৫৬
কেবিপিএস গতিতে গ্রাহকদের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট-সেবা দিয়ে যাচ্ছে। খবর দৈনিক প্রথম আলোর।
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
রাষ্ট্রায়ত্ত
মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক নির্ধারিত গতিতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা
দিচ্ছে না। জাতীয় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট নীতিমালা অনুযায়ী, তৃতীয়
প্রজন্মের (থ্রিজি) ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার গতি হতে হবে কমপক্ষে এক
এমবিপিএস বা এক হাজার কেবিপিএস। অথচ ঘোষণা দিয়েই টেলিটক ৫১২ এমনকি ২৫৬
কেবিপিএস গতিতে গ্রাহকদের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট-সেবা দিয়ে যাচ্ছে। খবর দৈনিক প্রথম আলোর।
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
রাষ্ট্রায়ত্ত
মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক নির্ধারিত গতিতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা
দিচ্ছে না। জাতীয় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট নীতিমালা অনুযায়ী, তৃতীয়
প্রজন্মের (থ্রিজি) ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার গতি হতে হবে কমপক্ষে এক
এমবিপিএস বা এক হাজার কেবিপিএস। অথচ ঘোষণা দিয়েই টেলিটক ৫১২ এমনকি ২৫৬
কেবিপিএস গতিতে গ্রাহকদের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট-সেবা দিয়ে যাচ্ছে। খবর দৈনিক প্রথম আলোর।
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
রাষ্ট্রায়ত্ত
মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক নির্ধারিত গতিতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা
দিচ্ছে না। জাতীয় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট নীতিমালা অনুযায়ী, তৃতীয়
প্রজন্মের (থ্রিজি) ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার গতি হতে হবে কমপক্ষে এক
এমবিপিএস বা এক হাজার কেবিপিএস। অথচ ঘোষণা দিয়েই টেলিটক ৫১২ এমনকি ২৫৬
কেবিপিএস গতিতে গ্রাহকদের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট-সেবা দিয়ে যাচ্ছে। খবর দৈনিক প্রথম আলোর।
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
রাষ্ট্রায়ত্ত
মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক নির্ধারিত গতিতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা
দিচ্ছে না। জাতীয় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট নীতিমালা অনুযায়ী, তৃতীয়
প্রজন্মের (থ্রিজি) ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার গতি হতে হবে কমপক্ষে এক
এমবিপিএস বা এক হাজার কেবিপিএস। অথচ ঘোষণা দিয়েই টেলিটক ৫১২ এমনকি ২৫৬
কেবিপিএস গতিতে গ্রাহকদের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট-সেবা দিয়ে যাচ্ছে। খবর দৈনিক প্রথম আলোর।
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
রাষ্ট্রায়ত্ত
মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক নির্ধারিত গতিতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা
দিচ্ছে না। জাতীয় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট নীতিমালা অনুযায়ী, তৃতীয়
প্রজন্মের (থ্রিজি) ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার গতি হতে হবে কমপক্ষে এক
এমবিপিএস বা এক হাজার কেবিপিএস। অথচ ঘোষণা দিয়েই টেলিটক ৫১২ এমনকি ২৫৬
কেবিপিএস গতিতে গ্রাহকদের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট-সেবা দিয়ে যাচ্ছে। খবর দৈনিক প্রথম আলোর।
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
রাষ্ট্রায়ত্ত
মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক নির্ধারিত গতিতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা
দিচ্ছে না। জাতীয় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট নীতিমালা অনুযায়ী, তৃতীয়
প্রজন্মের (থ্রিজি) ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার গতি হতে হবে কমপক্ষে এক
এমবিপিএস বা এক হাজার কেবিপিএস। অথচ ঘোষণা দিয়েই টেলিটক ৫১২ এমনকি ২৫৬
কেবিপিএস গতিতে গ্রাহকদের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট-সেবা দিয়ে যাচ্ছে। খবর দৈনিক প্রথম আলোর।
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
রাষ্ট্রায়ত্ত
মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক নির্ধারিত গতিতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা
দিচ্ছে না। জাতীয় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট নীতিমালা অনুযায়ী, তৃতীয়
প্রজন্মের (থ্রিজি) ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার গতি হতে হবে কমপক্ষে এক
এমবিপিএস বা এক হাজার কেবিপিএস। অথচ ঘোষণা দিয়েই টেলিটক ৫১২ এমনকি ২৫৬
কেবিপিএস গতিতে গ্রাহকদের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট-সেবা দিয়ে যাচ্ছে। খবর দৈনিক প্রথম আলোর।
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
রাষ্ট্রায়ত্ত
মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটক নির্ধারিত গতিতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা
দিচ্ছে না। জাতীয় ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট নীতিমালা অনুযায়ী, তৃতীয়
প্রজন্মের (থ্রিজি) ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার গতি হতে হবে কমপক্ষে এক
এমবিপিএস বা এক হাজার কেবিপিএস। অথচ ঘোষণা দিয়েই টেলিটক ৫১২ এমনকি ২৫৬
কেবিপিএস গতিতে গ্রাহকদের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট-সেবা দিয়ে যাচ্ছে। খবর দৈনিক প্রথম আলোর।
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
সংবাদপত্রটি বলছে, ইন্টারনেটের গতি নির্ধারণে প্রতি সেকেন্ডে কী পরিমাণ ডেটা ডাউনলোড হয় সেটিকে বিবেচনা করা হয়। টেলিটকের থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজগুলো পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নীতিমালা না মেনেই ২৫৬ ও ৫১২ কেবিপিএস গতির থ্রিজি ইন্টারনেট প্যাকেজ বিক্রি করছে সংস্থাটি। আবার টেলিটকের এক এমবিপিএস বা এর বেশি গতির ইন্টারনেট প্যাকেজের দামও বেসরকারি অপারেটরদের চেয়ে বেশি। বর্তমানে এক এমবিপিএস গতিতে ৩০ দিন মেয়াদে টেলিটকের এক গিগাবাইট (জিবি) ইন্টারনেটের মূল্য ৩২০ টাকা। অথচ একই গতিতে বেসরকারি মোবাইল ফোন অপারেটরদের প্যাকেজ মূল্য ১৯৯-২৭৫ টাকা। টেলিটকের দুই জিবি প্যাকেজের দাম যেখানে ৪২৫ টাকা, গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের মূল্য ৩৫০ টাকা। দুই এমবিপিএস গতিতে টেলিটকের ১০ জিবি ডেটার দাম ২ হাজার ২০০ টাকা, আর গ্রামীণফোনের একই প্যাকেজের দাম দুই হাজার টাকা।
এক এমবিপিএসের কম গতির ইন্টারনেটকে কেন থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বলা হচ্ছে—জানতে চাইলে টেলিটকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের ইন্টারনেট সেবার গতির ক্ষেত্রে যেটি উল্লেখ থাকে, সেটিই পেয়ে থাকেন গ্রাহক। অন্য অপারেটরদের মতো এক গতি বলে আরেক গতিতে ইন্টারনেট দেওয়া হয় না।’ নীতিমালায় থ্রিজি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সর্বনিম্ন এক এমবিপিএস গতির বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন বলে জানান টেলিটকের এমডি।
বেসরকারি অপারেটরের গ্রাহকেরা অব্যবহৃত ডেটা ফেরত পান। তবে টেলিটক ইন্টারনেটের প্যাকেজ শেষ হলে আগের প্যাকেজের অব্যবহৃত অংশ পরে আর যোগ হয় না বলে অভিযোগ করেছেন বেশ কয়েকজন গ্রাহক। তেজকুনিপাড়ার এ কে এম আবদুল আউয়াল বলেন, ‘অধিকাংশ সময়েই আমি প্যাকেজের নির্দিষ্ট ডেটা পুরো ব্যবহার করি না। কিন্তু মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে পরের প্যাকেজে তা আর যোগ হয় না।’ টেলিটক ইন্টারনেটের ডাউনলোড গতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নীতিমালা অনুযায়ী, কোনো ইন্টারনেট প্যাকেজের ডেটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহার না হয়ে থাকলে অব্যবহৃত ডেটা পরের প্যাকেজে যোগ হবে।
সবার আগে থ্রিজি সেবা দেওয়া শুরু করলেও এখনো অনেক জায়গায় টেলিটকের নেটওয়ার্কই নেই। এমনকি রাজধানী ঢাকার অনেক জায়গাতেই থ্রিজি না পাওয়ার অভিযোগ আছে। যাত্রাবাড়ীর আলিম জামান বলেন, ঢাকাতেই অনেক সময় টেলিটক মোবাইলে তিনি টুজি ইন্টারনেটের ‘ই’ সংকেত পান। অথচ থ্রিজি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হিসেবে তাঁর সব জায়গাতেই ‘এইচ প্লাস’ পাওয়ার কথা।
দৈনিক প্রথম আলোর সৌজন্যে।
- See more at: http://tech.priyo.com/news/2015/6/22/28815-%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%97%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%95%E0%A6%AE-%E0%A6%A6%E0%A6%BE%E0%A6%AE-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF#sthash.GnYcyUnj.dpuf
0 comments:
Post a Comment